বইটির ডাউনলোড লিংক নিচে দেওয়া আছে
বইয়ের নামঃ আল্লাহর রসূল কিভাবে নামায পড়তেন
লেখকঃ আল্লামা হাফিয ইবনুল কায়্যিম
পৃষ্ঠা : ২০২
সাইজ :৫.৫২ মেগাবাইট
রাসূলুল্লাহ সাঃ বেশিরভাগ সময়ই নতুন অযু করে নামায পড়তেন। তবে কখনাে কখনাে এক অযুতে একাধিক ওয়াক্ত ও পড়তেন। একবার অযু করতে তাঁর এক ‘মুদ্দ’ (প্রায় এক কিলােগ্রাম) বা তার একটু কম-বেশি পরিমাণ পানি ব্যয় হতাে।
অযু করার সময় তিনি তার অযুর অংগগুলােতে ভালােভাবে পানি ব্যবহার করতেন। তবে তিনি পানি অপচয় করতেন না, তিনি খুবই কম পানি ব্যবহার করতেন।
তিনি উম্মতকেও পানি অপচয় করতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেছেন : “আমার উম্মতের মধ্যে কিছু লােক অযু করতে গিয়ে পানি অপচয় করবে (অথচ এটা শয়তানের কুমন্ত্রণা প্রসূত কাজ)।
” তিনি আরাে বলেছেন “অযু করার সময় ওলহান নামের এক শয়তান এসে (অধিক পানি ব্যয় করার জন্যে) মনে ওয়াসওয়াসা দিতে থাকে। তােমরা তার দ্বারা প্রতারিত হয়ােনা।”
সা’আদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রা. একবার অযু করছিলেন। এমন সময় রসুল সাঃ তার নিকট দিয়ে পথ অতিক্রম করছিলেন। তিনি তাকে বললেন
সা’আদ! পানির অপচয় করােনা। সা’আদ জিজ্ঞাসা করলেন হে আল্লাহর রাসূল! পানিতেও কি অপচয় আছে। তিনি বললেন : হ্যা, তুমি যদি কোনাে প্রবহমান নদীর কূলে বসেও অযু করাে, সেখানেও অপচয় আছে। তুমি সর্বাবস্থায় অপচয় থেকে আত্মরক্ষা করাে।’ (মুসনাদে আহমদ)
সহীহ সূত্রে প্রমাণ পাওয়া যায়, রাসূলুল্লাহ সাঃ অযুর অংগ সমূহ কখনাে একবার ধুয়েছেন, কখনাে দু’বার, কখনাে তিনবার। এমনও প্রমান পাওয়া যায়, একই অযুতে তিনি কোনাে অংগ একবার, কোনাে অংগ দু’বার এবং কোনাে অংগ তিনবার ধুয়েছেন।
আরো বিষদশদভাবে জানার জন্য বইটির শেষ পর্যন্ত পড়োন। বইটি পড়ে আপনি নামাজ সম্পর্কে আপনার ধারনাই পাল্টে যাবে বলে মনে করি আপনি নামাজ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন সুতারং আর দেরি না করে একনি বইটি ডাউনলোড করে পেলোন