প্রযুক্তির এই যুগে আজকাল সবাই জানে অনালাইনে মানুষ এখন ঘরে বসে ইনকাম করে থাকে কিন্তু অনেকেই ইনকাম করতে চায় কিন্তু কীভাবে ইনকাম করবে সেটা জানে না বা নির্ধারণ করতে পারে না। অনেকেই চাই পড়ালেখা বা ব্যবসা বা চাকরির পাশাপাশি একটা সাইট ইনকাম করতে জাতে করে নিজে বা পরিবারকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে কিন্তু আজকাল ঘরে বশে অনলাইনে ইনকাম করার শত শত ইনকাম করার উপায় থাকলেও মানুষজন সবচেয়ে বেশি ধোঁকাবাজির কপ্পরে পড়ে যায় যার কারণে পরবর্তীতে সে অনলাইনে থেকে টাকা ইনকাম করার উপর আস্তা হারিয়ে পেলে।
যাক ঐসকল ধোঁকাবাজির কথা আজকে না বলি কারন এই আর্টিকেলটি অনালাইনে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কিত অন্য আরেকদিন বলবো কীভাবে মানুষ অনলাইনে ধোকা খায় সেটা। সুতরাং আজকে আমি আপনাদের বলবো ২৫টার ও বেশি উপায়ে আপনি ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার সুজোগ রয়েছে কোনো রকম ধোঁকা খাওয়া ছাড়া।
অনলাইন ইনকাম কি
অনালাইন ইনকাম বলতে বোঝায় আপনি বাড়ীতে বসে আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করাকে বোঝায়। অর্থাৎ আপনাকে কোনো জায়গায় যেতে হবে না না কোনো অফিসে বা কোম্পানিতে ডিউটি করার জন্য এখানে জাস্ট আপনি কাজ করবেন আর ইনকাম করবেন। এই ক্ষেত্রে ইনকাম করার পদ্ধতি দুই প্রকার হতে পারে ১। হয় আপনি কোনো কাজ শিখে অন্য কারো হয়ে কাজ করে দেবেন বিনিময়ে আপনি তার থেকে টাকা নিবেন। ২। আপনি আপনার কাজ করবেন বিনিময়ে আপনি টাকা ইনকাম করবেন। নিচে দেখবো কোন কাজ গুলো অন্যার হয়ে করে দিবেন এবং কোথায় সেগুলো করবেন আর আপনার নিজের কাজ কোনগুলো যেগুলো করার বিনিময়ে আপনি টাকা ইনকাম করবেন।
অনলাইনে আয় করতে চাইলে কি কি জিনিসের প্রয়োজন
অনলাইনে ইনকাম করতে চাইলে আপনার অতিরিক্ত কোন জিনিসের প্রয়োজন নেই। তবে হ্যাঁ কিছু জিনিসের প্রয়োজন যেগুলো না হলে আপনি কাজ করতে পারবেন না।
অনলাইনে আয় করার জন্য যে জিনিস গুলো প্রয়োজন তা হলোঃ
- একটি ভাল মানের স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার।
- ইন্টারনেট সংযোগ
- কাজ করার মানসিকতা
এই তিনটি জিনিস থাকলেই আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন। এখন কথা হচ্ছে কিভাবে ইনকাম করবেন, সমস্যা নেই এ ব্যাপারেও নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
অনলাইনে আয় করার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা
অনলাইনে আয় করার জন্য আপনার কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। তবে আপনাকে অবশ্যই যে বিষয়ে কাজ করবেন সে কাজটি ভালোভাবে জানতে হবে। তা না হলে আপনি কোনোভাবেই বায়ারের সাথে কথা বলতে পারবেন না। তবে একটু ইংরেজিটা ভালো ভাবে শিখে নিলে হয়।
যে বিষয়গুলো জানতে হবে তা হলঃ
- আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং করে আয় করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ভাল ইংরেজি অথবা বাংলা জানতে হবে।
- আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ডিজাইন সম্পর্কে ভালো ধারণা এবং সফটওয়্যার সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
- আপনি যদি ব্লগিং করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ব্লগিং সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।
- আপনি যদি ইউটিউব করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে ভিডিও এডিটিং এবং ভিডিও কনটেন্ট গুলো তৈরি করার যোগ্যতা থাকতে হবে।
অর্থাৎ আপনি যে কাজই করো না কেন সে ক্ষেত্রে ভালোভাবে জানা থাকলে এর জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা বা সার্টিফিকেট এর কোন প্রয়োজন নেই।
মনে রাখবেন আপনি যদি অনলাইনে কাজ করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে কেউ জিজ্ঞাসা করবে না আপনার পড়াশোনা কতটুকু, তবে হ্যাঁ আপনাকে অবশ্যই জিজ্ঞাসা করবে যে আপনি কাজ জানেন কিনা।
সুতরাং আপনি যে কাজটি করবেন সে কাজটি সম্পর্কে আপনার দক্ষতা থাকলে আপনি অবশ্যই অনলাইন থেকে ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন কোনরকম একাডেমিক শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়াই।
অনলাইনে আয়ের সুবিধা সমূহ
অনলাইনে কাজ করে ইনকাম করতে চাইলে বেশ কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। অনলাইন ইনকাম এর বেশ কিছু সুবিধা হলঃ
- ঘরে বসেই কাজ করা যায়।
- যেকোনো সময় কাজ করা যায়।
- নির্দিষ্ট কোন সময়ে কাজ করতে হয় না।
- আনলিমিটেড ইনকামের রাস্তা খোলা আছে।
- আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আজীবন আয় করতে পারবেন।
- বেশ কিছু কাজ রয়েছে যা একবার করলে সারাজীবন সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
- অনলাইনে কাজ করলে অফিসের প্রয়োজন হয় না।
- কাউকে জবাবদিহিতা করতে হয় না।
- ধোকা খাওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকেনা
- আপনি যতটুকু কাজ করবেনা সে অনুযায়ী পেমেন্ট পাবেন
অনলাইনে আয়ের অসুবিধা সমূহ
অনলাইনে কাজ করে ঘরে বসে আয় করতে চাইলে সুবিধার পাশাপাশি বেশ কিছু অসুবিধাও রয়েছে। এই অসুবিধাগুলো তেমন কোনো কার্যকরী নয় ইচ্ছা করলেই সে গুলোকে জয় করা যায়।
অনলাইনে ইনকাম করার যে অসুবিধা গুলো রয়েছে তা হলোঃ
- প্রথম অবস্থায় আয় খুবই কম হয় এবং বেশি সময় লাগে
- অনলাইনে ইনকামের জন্য কাজ করার পূর্বে দক্ষতা অর্জন করতে হয়
- ঘরে বসে কাজ করতে গেলে একঘেয়েমি ভাব তৈরি হয়
- অবসর টাইমে কাজ করার ইচ্ছা কম থাকে
- অনলাইনে কাজ করতে গেলে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়া যায় না
- ফেসবুক কিংবা অন্যান্য বিনোদনমূলক কাজগুলো থেকে বঞ্চিত হয়
- কিছু কিছু কাজের ক্ষেত্রে এককালীন কিছু খরচ করতে হয়
তবে হ্যাঁ এর সকল অসুবিধাগুলো, কোন অসুবিধার মধ্যে পড়ে না। আর যদি কেউ অনলাইনে কাজ করার জন্য অতিরিক্ত সময়ে নির্বাচন করে নেয় তাহলে সেক্ষেত্রে সমস্ত অসুবিধার কোন অস্তিত্বই থাকবে না।
অনেকেই আছেন যারা বাসায় অনেক সময় অবসর থাকেন আপনারা চাইলেই সে সময় গুলোকে অনলাইনে আয়ের পেছনে কাজে লাগাতে পারেন।
অনলাইন থেকে ইনকাম করার সুবিধা ও অসুবিধা এবং বিস্তারিত অনেক কিছুই জানলেন এখন কথা হচ্ছে কোথায় থেকে ইনকাম করবেন?
এতক্ষণ অনেক কিছু কথা বলেছি এখন আসল কথা গুলো বলবো কোন কোন উপায়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করবেন।
১। ব্লগিং করে আয় (earn with Blogging)
অনলাইন থেকে আয় করার জনপ্রিয় মাধ্যম গুলোর মধ্যে প্রথমেই যে বিষয়টি আসে সেটি হল ব্লগিং। ব্লগিং করে অনলাইন থেকে খুব সহজে ইনকাম করা যায়। অনলাইনে আয় করার যে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গুলো রয়েছে তার মধ্যে তুলনামূলক সহজ হলো ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম।
ব্লগিং করে অনলাইনে আয় করার বেশ কিছু আলাদা আলাদা সেক্টর রয়েছে যেগুলো থেকে ব্লগের মাধ্যমে আয় করা যায়।
গুগল এডসেন্স (Google Adsense):
ব্লগিং করে আয় করতে চাইলে সর্বপ্রথম এই যে বিষয়টি আসে সেটি হল গুগল এডসেন্স। ব্লগারদের সেরা পছন্দ হল গুগল এডসেন্স। এটি গুগলের প্রোডাক্ট। গুগল এডসেন্স হলো web-based এড নেটওয়ার্ক, যেটি গুগোল দ্বারা পরিচালিত।
2003 সালের 18 জুন গুগোল এই প্লাটফর্ম টা চালু করে আজ পর্যন্ত পরিচালনা করে আসছে। এটি খুবই বিশ্বস্ত এবং জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। অন্যান্য নেটওয়ার্ক এর তুলনায় গুগল এডসেন্স থেকে প্রায় 10 গুণ বেশি ইনকাম করা সম্ভব। তাই এটি সবার প্রথম পছন্দের মধ্যে থাকে।
বর্তমানে অনেক ব্লগার রয়েছে যারা ব্লগিং করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে হাজার টাকা থেকে শুরু করে এক কোটির বেশি ইনকাম করে থাকেন প্রতিমাসে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing):
এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্যের কোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিস আপনি প্রমোট করবেন বিনিময়ে আপনি যে পরিমাণ সেল করতে পারবেন তার থেকে আপনাকে সে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস একটা কমিশন আপনি পাবেন সেটা হতে পারে ২০% অথবা ১৫% যায় হোক না কেন। যেমনঃ আপনি একটা কোম্পানির একটি মোবাইল ফোন অন্যের কাছে প্রমোট করে আপনি ১টা বিক্রি করলেন মোবাইল ফোনটির দাম ৫০০০ টাকা বিনিময়ে সেই কোম্পানি আপনাকে ২০% কমিশন দিলেন এখন আপনার কমিশন হবে ৫০০০%২০ = ১০০০টাকা আপনার কমিশন। বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম অনলাইনে টাকা ইনকাম করার। এটা নিয়ে পরে কোনো একটা আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করবো কীভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন কোথায় প্রমোট করবেন কীভাবে সেল পাবেন সেই পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন আমাদের ফেসবুক ফেজে লাইক করে আপডেট থাকুন।
বিজ্ঞাপন ও স্পন্সর (Advertisement & Sponsor):
ব্লগিং করে আয় করার আরও একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে বিজ্ঞাপন বা স্পন্সর বিজ্ঞাপন। আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং তাতে প্রচুর ভিজিটর থাকে তাহলে যে কোন কোম্পানি বা যেকোনো প্রডাক্টের মালিক আপনার ওয়েবসাইটে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রয়ের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে অফার করবে।
এবং তার সাথে কন্টাক্ট এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারেন এতে মাস শেষে আপনার মোটামুটি ভালো ইনকাম হবে।
প্রোডাক্ট প্রমোশন (Product Promition):
ব্লগিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করার আরও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে প্রডাক্ট প্রমোশন করা। অর্থাৎ কোন পণ্য এর ভালো-মন্দ সকল দিক রিভিউ করে আপনার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার মাধ্যমে একজন গ্রাহক সেবা সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে এবং কিনতে আগ্রহী প্রকাশ করবে। এতে প্রোডাক্টের মালিক আপনাকে পেমেন্ট করবে। যেহেতু আপনার প্রমোশনের দ্বারা তার প্রোডাক্টের বিক্রয় বৃদ্ধি হয়েছে। প্রায় এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মতো।
২। ইউটিউব থেকে আয় (Earn with Youtube)
অনলাইনে ইনকাম করার জনপ্রিয় মাধ্যম গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইউটিউব। বর্তমানে ইন্ডিয়া এবং বাংলাদেশ থেকে বাংলা এবং হিন্দি ভাষায় ইউটিউব করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে এরকম অনেক ইউটিউবার রয়েছে। যেটা আপনার অজানা নয়।
এখন কথা হলো ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়। হ্যাঁ বন্ধুরা এখন আমি সেটাই আলোচনা করছি কিভাবে ইউটিউব এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চাইলে প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে এবং সেটিকে ভালো ভাবে সাজাতে হবে। তারপর সেখানে ভাল কনটেন্ট আপলোড করতে হবে। যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিওয়ার আসতে থাকবে তখন আপনি নিচের মাধ্যমগুলো অবলম্বন করে ইউটিউব থেকে ভালো পরিমাণে অর্থ আয় করতে পারবেন।
গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন
ইউটিউব থেকে আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম টি হল গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন। গুগল এডসেন্স সম্পর্কে আমি উপরে আলোচনা করেছি। তবে ইউটিউব এ গুগল অ্যাডসেন্স মনিটাইজ করার জন্য বেশ কিছু শর্ত রয়েছে।
আপনার যদি একটি ভাল মানের ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং সেখানে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 40 হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকে তাহলে গুগল অ্যাডসেন্স মনিটাইজ অন করতে পারবেন।
এবং গুগল এডসেন্স থেকে খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।
বর্তমানে গুগোল একটি নতুন আপডেট নিয়ে এসেছে, সেটি হল: যদি আপনার ওয়েবসাইটে এক হাজারের কম সাবস্ক্রাইবার এবং 40 হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম এর কম ভিউ থাকে, তাহলেও গুগোল আপনার চ্যানেলে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। কিন্তু সেই বিজ্ঞাপনের কোন অংশ আপনি পাবেন না।
যখন মনের জন্য শর্ত সমূহ পূরণ হবে তখন থেকে আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং
ব্লগের মাধ্যমে যেমন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করা যায় সেরকম ভাবে ইউটিউব এর মাধ্যমেও পণ্য বিক্রয় করে তথা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়। বর্তমানে অনেক ইউটিউবার যারা ইউটিউব এর মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করছে এবং হিউজ পরিমান এ ইনকাম করছে।
বিজ্ঞাপন ও স্পন্সর
বিভিন্ন স্পন্সর এবং বিজ্ঞাপন দাতাদের থেকে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। তবে স্পন্সর বিজ্ঞাপন গুলো ইউটিউবে কম পেমেন্ট করে থাকে।
প্রোডাক্ট প্রমোশন
প্রডাক্ট প্রমোশন করে ইউটিউব থেকে ইনকাম ব্লগ এর চেয়ে অধিক করা সম্ভব।
৩। ডিজিটাল মার্কেটিং
অনলাইন থেকে আয় করার আরও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং হলো যেকোনো পণ্য বা সেবার অনলাইনভিত্তিক প্রচার প্রচারণা করা। ডিজিটাল মার্কেটিং করে বিভিন্ন সেক্টর থেকে খুব সহজেই প্রচুর পরিমানে আয় করা সম্ভব।
ফেসবুক মার্কেটিং
ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং
টুইটার মার্কেটিং
গুগল এডওয়ার্ড মার্কেটিং
রেডিত মার্কেটিং
পিন্টারেস্ট মার্কেটিং
সিপিএ মার্কেটিং
লিড জেনারেশন
৪। ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে ইনকাম
আপনার কোনো একটা স্কিল আছে আপনি সেটা কোনো মার্কেটপ্লেসে গিয়ে বিভিন্ন বায়ারের কাজ করতে পারেন। কীভাবে ফ্রিলান্সিং করবেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ও শিখতে এই কোর্সেটা করতে পারেন ঃ ঘরে বসে Freelancing
৫। গ্রাফিক্স ডিজাইন : লগো ডিজাইন, টি শার্ট ডিজাইন, ব্যনার ডিজাইন, প্রোডাক্ট ডিজাইন, প্যাকেজিং ডিজাইন, ফ্লায়ার ডিজাইন,ইত্যাদি। বর্তমানে গ্রাফিক ডিজাইনের অনেক চাহিদা মার্কেটে এই স্কিল শিখলে আপনি ভালো এমাউন্টের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। গ্রাফিক ডিজাইন সম্পর্কে সবকিছু অর্থাৎ কীভাবে কাজ শিখবেন কোথায় কাজ করবেন সবকিছু জানতে মাত্র ৭৫টাকার এই বইটি পড়তে পারেন ঃ গ্রাফিক ডিজাইনের আসল ফান্ডা
আর যদি আপনি পরিপূর্ণ গ্রাফিক ডিজাইনার হতে চান তাহলে একনি এই কোর্সটি করে ফেলোনঃ Graphic Design Fundamentals
৩১ই জুলাই এর মধ্যে এই কোর্সটি করলে ৪০% ডিসকাউন্ট পাবেন এই প্রোমো কোডটি ব্যবহার করলেঃ
প্রোমো কোডঃ flat40
৭। ওয়েব ডিজাইন
বর্তমান মার্কেটে সবচেয়ে হাই ডিমান্ডের স্কিলের মধ্যে ওয়েব ডিজাইন ও একটি।আজকাল সবার অর্থাৎ ছোট বা বড় কোম্পানি বা নিজের জন্য প্রত্যেকের একটি ওয়েব সাইট ডিজাইন করা প্রয়োজন সেই জন্য এই কাজের চাহিদা মার্কেটেপ্রচুর।
আপনি এই কাজটি খুব কম সময়ে ও সহজ ভাষায় শিখতে এই কোর্সটি করে ফেলোনঃ Web Design
৯। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
এই কাজের চাহিদা না বলেও চলে বর্তমান মার্কেটে প্রচুর ওয়েব ডেভেলপার সঙ্কটে আছে অর্থাৎ বিভিন্ন কোম্পানিগুলো ভালো স্কিল ওয়াল ডেভেলপার খুজতেছে তো বোঝতেই পারছেন এই কাজের চাহিদা কেমন একবার কাজটা শিখে ফেলতে পারলে টাকার কোনো অভাব হবে না আপনার কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই কাজটা সঠিকভাবে শিখার ভালো রিসোর্স পায় না অনেকেই কিন্তু বহুব্রিহি খুবই হাইকোয়ালিটির একটি কোর্সে চালো করেছে যেটার করে অনেকেই সফল হয়েছে যেটা আপনি সেই কোর্সের রিভিউ দেখলে বোঝতে পারেন খুবই ভালো মানের একটি কোর্সে ।
কোর্সটি করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন 👉 Full Stack Web Development with JavaScript
৩১ই জুলাই এর মধ্যে এই কোর্সটি করলে ৪০% ডিসকাউন্ট পাবেন এই প্রোমো কোডটি ব্যবহার করলেঃ
প্রোমো কোডঃ flat40 মি
৮। আর্টিকের রাইটিং
এটা খুব সহজ একটা স্কিল এইটা শিখেও ভালো ইনকাম করা যায়।
১০। ওয়ার্ড প্রেস থিম কাষ্টমাইজ ও ডেভেলপমেন্ট
বর্তমান মার্কেটে সবচেয়ে হাই বেশি কাজ ওয়ালা স্কিলের মধ্যে ওয়ার্ড প্রেস থিম কাষ্টমাইজ ও ডেভেলপমেন্ট ও একটি।আজকাল সবার অর্থাৎ ছোট বা বড় কোম্পানি বা নিজের জন্য প্রত্যেকের একটি ওয়েব সাইট ডিজাইন বা ডেভেলপ করা প্রয়োজন সেই জন্য এই কাজের চাহিদা মার্কেটেপ্রচুর।
১১। Data Entry বা ভার্চুয়াল এসিসটেন্ট
এই স্কিলটা খুব সহজে শিখে অনালাইনে কাজ করতে পারেন। এইটা শিখতে এই কোর্সটা করতে পারেন ঃ Data Entry দিয়ে Freelancing
১২। মোবাইল /এন্ড্রেয়েড এপ ডেভেলপমেন্ট
এই কাজের চাহিদা না বলেও চলে বর্তমান মার্কেটে প্রচুর মোবাইল /এন্ড্রেয়েড এপ ডেভেলপার সঙ্কটে আছে অর্থাৎ বিভিন্ন কোম্পানিগুলো ভালো স্কিল ওয়ালা ডেভেলপার খুজতেছে তো বোঝতেই পারছেন এই কাজের চাহিদা কেমন একবার কাজটা শিখে ফেলতে পারলে টাকার কোনো অভাব হবে না আপনার কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই কাজটা সঠিকভাবে শিখার ভালো রিসোর্স পায় না অনেকেই কিন্তু বহুব্রিহি খুবই হাইকোয়ালিটির একটি কোর্সে চালো করেছে যেটার করে অনেকেই সফল হয়েছে যেটা আপনি সেই কোর্সের রিভিউ দেখলে বোঝতে পারেন খুবই ভালো মানের একটি কোর্সে ।
কোর্সটি করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন 👉 অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখুন Kotlin দিয়ে
৩১ই জুলাই এর মধ্যে এই কোর্সটি করলে ৪০% ডিসকাউন্ট পাবেন এই প্রোমো কোডটি ব্যবহার করলেঃ
প্রোমো কোডঃ flat40
১৩। ই-মেইল মার্কেটিং
ফ্রীতে ইমেইল মার্কেটিং শিখতে ক্লিক করুন 👉 ই-মেইল মার্কেটিং
১৪। ই-কমার্স
ফ্রীতে ই-কমার্স শিখতে ক্লিক করুন 👉ই-কমার্স
১৫। ড্রপশিপিং
ফ্রীতে ড্রপশিপিং শিখতে ক্লিক করুন 👉ড্রপশিপিং
১৬। ওয়েবসাইট ফ্লিপিং
ফ্রীতে ওয়েবসাইট ফ্লিপিং শিখতে ক্লিক করুন 👉ওয়েবসাইট ফ্লিপিং
১৭। ডোমেইন ও ওয়েব হোস্টিং রিসেলার
১৮। অনলাইন সার্ভিস এজেন্সি
অনলাইন ইনকাম করার জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসগুলি
- আপওয়ার্ক
- ফাইভার
- ফ্রিল্যান্সার
- পিপল পার আওয়ার
- গুরু
- 99ডিজাইন
সর্বশেষ কথা
আপনি যদি অনালাইনে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে সবচেয়ে বেশি আন্তরিক হতে হবে এখানে কেও হঠাৎ করে এসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করে না প্রথমে আপনাকে কোনো একটি কাজ শিখতে হবে পরে ইনকাম করার চিন্তা করবেন। উপরের বিভিন্ন ইনকামের উপায় গুলো এখানে বিস্তারিত বলতে পারি নাই কারণ আর্টিকেলটা অনেক লম্বা হয়ে যাচ্ছে পরবর্তীতে উপরুক্ত সকল স্কিল বা কাজ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো কোন কাজ শিখে কেমন ইনকাম করা যায়? কীভাবে ইনকাম করা যায়? সব কিছু নিয়। সেই পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন আমাদের ফেসবুক ফেজে লাইক দিয়ে সাথেই থাকুন ।