বইটির ডাউনলোড লিংক নিচে দেওয়া আছে
বইটি সম্পর্কে
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) ইরশাদ করেন “তোমরা দুনিয়ার স্বাদ আহ্লাদ
ও আনন্দ ধ্বংসকারী মৃত্যুর কথা অধিক পরিমাণে স্মরণ করো ।”
(তিরমিযী, নাসাঈ শরীফ)
মৃত্যুর কথা চিন্তা করলেই তোমাদের অন্তরে দুনিয়ার মোহ ও
মায়ামমতা ক্রমশঃ দুর্বল হতে থাকবে এবং এভাবে মন থেকে দুনিয়ার
আকর্ষণ হ্রাস প্রাপ্ত হয়ে আখেরাত ও আল্লাহর প্রতি বেশি আকৃষ্ট হবে।
হযরত আয়েশা (রাঃ) একদিন আরজ করলেন ঃ হে আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ)!
হাশরের দিন শহীদদের সঙ্গে অন্য কোন লোকও কি শাহাদাতের মর্যাদা লাভ করবে? হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন হ্যা, যে ব্যক্তি দিনে-রাতে বিশ বার মৃত্যুর কথা চিন্তা করে সেও শাহীদদের দলভুক্ত হবে।
মৃত্যু-চিন্তার এত বেশী ফযিলত হওয়ার কারণ এটাই, এর মাধ্যমে
মানুষ দুনিয়ার মায়া-মমতা থেকে মুক্ত থাকে এবং আখেরাতের জন্যে
সর্বদা প্রস্তুতি গ্রহণে তৎপর থাকে । হযরত মুহাম্মদ সস) বলেন “মৃত্যু হচ্ছে মোমেনের উপহার ।” (বায়হাকী)
কেননা দুনিয়ার এ বন্দীশালায় মোমেনকে দুঃখে-কষ্টের জীবন-যাপনের
মোকাবেলা করতে হয়। মৃত্যুই তাকে এ সকল যন্ত্রণা থেকে নিস্পরতি দেয়।
একদা হযরত মুহাম্মদ (সঃ) একদল লোক উচ্চ কষ্ঠে কথা বলতে ও
হাসি ঠাট্টা করতে দেখলেন এবং তাদেরকে লক্ষ্য করে বললেন
হাসি-ঠাট্টার এই অমূলক আসরকে যে জিনিষটি তিক্ত করে দেয় তোমরা
সেটিকেই স্মরণ কর । প্রশ্ন করা হলো সেটি কি? তিনি বললেন, সেটি হচ্ছে মৃত্যু
একদা হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর কাছে একটি লোকের খুবই প্রশংসা
করা হলো। তিনি তখন প্রশ্ন করলেন সেই ব্যক্তি কি মৃত্যুর কথা চিন্তা করে?
লোকেরা বললঃ না, সে করে না। তিনি তখন বললেন তাহলে সে
প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য নয়- যা একটু আগে তোমরা উল্লেখ করলে ।.........
আরো জানতে বইটি পুরোটাই পড়োন আশা করি দুনিয়ার এই মুহ বা সুখ বিলাস বহুল জীবন জাপণের পিছনে লেগে থাকবেন না এই বইটি আপনাকে জ্ঞনাহের কাছ থেকে পিরে আসতে অনেক বেশি সাহায্য করবে সুতারং আর দেরি না করে বইটি একনি ডাউনলোড করে পেলোন নিচের লিঙ্কে গিয়ে।